Welcome to Hotel Sunset Kuakata!

এক ইনভেস্টমেন্টে দুই হোটেলের মালিকানা

ওনারশিপ মাত্র ৩.৫ লক্ষ টাকা

প্রজেক্ট সামারি

মালিকানা সুবিধা সমূহ

মুনাফা

নিজের হোটেলে অবকাশ যাপনের সুযোগ অথবা, বছরান্তে রুম ভাড়া এবং অন্যান্য সার্ভিস থেকে অর্জিত আয়ের লভ্যাংশ প্রাপ্তি।

সাফ-কবলা দলিল

জমির সাফ-কবলা দলিলের মাধ্যমে আজীবন বংশপরম্পরায় মালিকানা।

ডিসকাউন্টের সুযোগ

অবসরপ্রাপ্তদের জন্য এককালীন বিনিয়োগ এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ ডিসকাউন্ট লাভ এবং অবসর জীবনের জন্য আয়ের উৎস সৃষ্টি।

প্রপার্টির মূল্য বৃদ্ধি

সময় এবং উন্নয়নের সাথে সাথে জমির মূল্য বৃদ্ধি, একই সাথে আপনার প্রপার্টির মূল্য বৃদ্ধি পাবে কয়েকগুণ।

কর্পোরেট ইনভেস্টমেন্ট

কর্পোরেট ইনভেস্টমেন্ট মাধ্যমে নিজ কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন ডিসকাউন্টে ভ্রমনের সুযোগ।

দুই হোটেলের মালিকানা

এক ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে কুয়াকাটার দু’টি প্রাইম লোকেশনে দু’টি হোটেলের মালিকানা বুঝে নিন।

আপনিও হতে পারেন এ স্বপ্নের গর্বিত অংশীদার
ওনারশিপ কিনুন একটি, মালিকানা নিন দুটি

কুয়াকাটায় বিজনেস হাব এর মধ্যে অন্যতম দু’টি প্লেস হচ্ছে  জিরো পয়েন্ট এবং  সানসেট পয়েন্ট। জিরো পয়েন্ট সর্বদাই লোকসমাগম এ ভরপুর এবং মেইন সি-বীচ এখন পর্যন্ত এখানেই। একই সাথে সানসেট পয়েন্ট এ রয়েছে অস্তগামী সূর্যের নৈসর্গিক সৌন্ধর্যে ভরা এক অনাবিল পরিবেশ। তাইতো টুরিস্টদল বিকেল হলেই ছোটে সূর্যাস্তের পানে। এমন একটি প্লেস এ রুমের ব্যালকনিতে দাড়িয়ে প্রিয়জনের সাথে এক কাপ কফি আর কিছু স্মৃতিময় মহুর্ত অবশ্যই আপনি মিস করতে চাইবেন না! হ্যা এ নৈসর্গিক সোন্ধর্য আর স্মৃতিময় মুহুর্ত গড়ার লক্ষেই এখানেই গড়ে উঠছে সানসেট কুয়াকাটা হোটেল এবং রিসোর্ট এর দ্বিতীয় হোটেল। আর জিরো পয়েন্ট এর কাছেই হচ্ছে প্রথম হোটেল। সানসেট কুয়াকাটা হোটেল এন্ড রিসোর্ট এর একটি ওনারশিপ ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি পাচ্ছেন দু’টি হোটেলের আজীবন নিশ্চিত মালিকানা!

২০২৩
প্ল্যানিং ও জমি ক্রয়
২০২৪
সানসেট পয়েন্ট এ রেস্টুরেন্ট ও ভিলা নির্মাণ এবং জিরো পয়েন্টে প্রাথমিক কনস্ট্রাকশন শুরু করা
২০২৫
আংশিকভাবে হোটেল কার্যক্রম শুরু
২০২৭
জিরো পয়েন্টের অপারেশন শুরু
২০২৯
সানসেট পয়েন্টের পূর্ণাঙ্গ সার্ভিস কার্যক্রম শুরু

প্রকল্পের সময়সীমা

ফান্ড কালেকশন এর প্রাথমিক পর্যায়ে সানসেট পয়েন্টে একটি মানসম্মত রেস্টুরেন্ট এবং থাকার জন্য কিছু ব্যবস্থা করা হবে। কেননা সানসেট পয়েন্টে ট্যুরিস্টদের জন্য তেমন ভাল কোন রেস্টুরেন্ট নেই এবং থাকার জায়গাও নেই। সাথে বাচ্চাদের জন্য ইন্টাটেইনমেন্ট এর কিছু ব্যবস্থা মূল মাষ্টারপ্ল্যান এর আলোকে করা হবে। 

পরবর্তী পর্যায়ে জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন হোটেল ২ এর কাজ শুরু করা হবে এবং এটি শেষ করার পর সানসেট পয়েন্ট এর হোটেল ১ এর কাজ শুরু করা হবে। আমাদের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৭ এর মধ্যে হোটেল ২ এবং ২০২৯ এর মধ্যে হোটেল ১ এর কাজ শেষ হবে ইনশাআল্লাহ।

মালিকানার কিস্তি ও সুবিধা

হোটেল স্ট্রাকচার

ওনারশিপ ক্রয় করতে যা যা প্রয়োজন হবে

সাফ-কবলা

ওনারশিপে বিপরীতে Owner পাচ্ছেন নিজ নামে জমির সাফ-কবলা দলিল ও মিউটেশন।

ডিসকাউন্ট

এককালীন বিনিয়োগ এর মাধ্যমে পাবেন সর্বোচ্চ ডিসাকাউন্ট সুবিধা। যা বছর প্রতি আপনার রিটার্ন অফ ইনভেস্টমেন্ট (ROI) এর পরিমান বাড়িয়ে দিবে।

বীচ ভিউ

আমাদের হোটেলে রয়েছে সর্বোচ্চ সংখ্যক বীচ ভিউ রুম। আপনার ব্যালকনিতে দাড়িয়ে অথবা রুমে বসেই আপনি প্রিয়জনের সাথে উপভোগ করতে পারবেন সূর্যাস্ত সাথে বিস্তৃত সাগরের অনাবিল মুগ্ধতা।

আজীবন আয়

সাফ-কবলা দলিলের মাধ্যমে হোটেলের উপর অর্জিত হবে আপনার এবং আপনার উত্তরাধিকারীদের আজীবন মালিকানা। আর আমাদের এই হোটেল এর ইথ্যিক্যাল হসপিটালিটি থেকে অর্জিত হালাল আয়ের বাৎসরিক মুনাফায় থাকবে আপনার সু-স্পষ্ট অধিকার।

সম্ভাব্য আয়ের সুযোগ

আপনি কেন সানসেট কুয়াকাটা হোটেল এন্ড রিসোর্টে বিনিয়োগ করবেন?

আমাদের সেবাসমূহ

ডাইন

- ইনডোর ফাইন ডাইনিং
- আউটডোর ফাইন ডাইনিং
- রুফটপ বারবিকিউ
- ক্যাফে উইথ একুরিয়াম
- চাইনিজ রেস্টুরেন্ট
- বুফে রেস্টুরেন্ট

রুম

- স্ট্যান্ডার্ড স্যুইট
- এক্সিকিউটিভ স্যুইট
- লাক্সারি স্যুইট

ভিলা

- প্রেসিডেনশিয়াল ভিলা
- সার্ভিস এপার্টমেন্ট-১ (তিন বেডরুম ভিলা)
- সার্ভিস এপার্টমেন্ট-২ (দুই বেডরুম ভিলা)
- হানিমুন ভিলা

রিক্রিয়েশন

- ইনডোর এন্টারটেইনমেন্ট জোন
- আউটডোর এন্টারটেইনমেন্ট জোন
- ওয়াটার ক্রজিং
- প্লে গ্রাউন্ড, কিডস জোন
- সুইমিং পুল
- শপিং মল

ফিট এন্ড রিল্যাক্স

- ফিটনেস সেন্টার
- ওয়াটার রাইড
- স্পিডবোড

অন্যান্য

- হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট
- পিক এন্ড ড্রপ সার্ভিস
- নামাজের স্থান
- লন্ড্রি পরিষেবা
- হেলিপ্যাড
- তাঁবু

হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের ওনারশিপ ক্রয়ের সুবিধা সমূহ:

  • বিক্রয় বা হস্তান্তর যোগ্য সাফ কবলা দলিল।
  • সাফ-কবলা রেজিষ্ট্রেশন নেওয়ার পর Owner মালিকানা হস্তান্তর বা বিক্রয় করতে পারবেন।

সানসেট কুয়াকাটা হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড “কোম্পানি আইন ১৯৯৪” দ্বারা নিবন্ধিত ও পরিচালিত একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। বাংলাদেশে ট্যুরিজমের অন্যতম প্রাণ কেন্দ্র সাগরকন্যা কুয়াকাটায় আন্তর্জাতিক মানের হোটেল এবং রিসোর্টের স্বপ্ন নিয়ে আমাদের পথচলা।

ক্রয়কৃত শেয়ারের বিপরীতে যা প্রদান করা হবে:

সম্ভাবনাময় উন্নয়নের শীর্ষে কুয়াকাটা, আগামীর গন্তব্য!

পদ্মাসেতুৃ

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের সাথে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের একমাত্র সংযোগ সেতু। পদ্মা সেতু তৈরি হওয়ায় ঢাকা সহ সারা দেশের সাথে কুয়াকাটার যোগাযোগ ব্যবস্থা এখন খুবই সহজ।

রেললাইন

কুয়াকাটায় রেললাইন তৈরির কার্যক্রম চলমান। যার একটি অংশের কাজ অলরেডি সম্পন্ন হয়েছে।

777-3

বিমানবন্দর

কুয়াকাটায় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর তৈরির পরিকল্পনা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন।

পায়রা এলজি এবং তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

১৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পায়রা সমুদ্রবন্দর​

বাংলাদেশের তৃতীয় সামদ্রিক বন্দর।

অন্তহীন এই প্রশান্তির নগরী সাগরকন্যা কুয়াকাটায় নির্মাণ হোক আপনার ভবিষ্যৎ - স্বপ্নের গল্প।

বিভিন্ন ধরনের শেয়ার

20

প্লাটিনাম ওনারশিপ

মূল্য: ৩২,০০,০০০/-
ডে প্রফিট: ১১২ দিন
বুকিং মানি: ৮,০০,০০০/-

Invest Now

18

গোল্ড ওনারশিপ

মূল্য: ১৬,৫০,০০০/-
ডে প্রফিট: ৫৬ দিন
বুকিং মানি: ৫,০০,০০০/-

Invest Now

17

সিলভার ওনারশিপ

মূল্য: ১০,২০,০০০/-
ডে প্রফিট: ৩৩ দিন
বুকিং মানি: ৩,০০,০০০/-

Invest Now

19

ব্রোঞ্জ ওনারশিপ

মূল্য: ৩,৫০,০০০/-
ডে প্রফিট: ৫৬ দিন
বুকিং মানি: ১,০০,০০০/-

Invest Now

FAQ

সানসেট কুয়াকাটা হোটেল এন্ড রিসোর্ট লিমিটেড

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি

হসপিটালিটি বিজনেস (হোটেল এন্ড রিসোর্ট)

কুয়াকাটা সী-বিচ, মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন

 

আমরা সাগরকন্যা কুয়াকাটাতে ২টি গুরুত্বপুর্ন লোকেশন (জিরো পয়েন্ট ও সানসেট পয়েন্ট) এ দুটি হোটেল এন্ড রিসোর্ট করতে চাই। এই হোটেল এন্ড রিসোর্ট এ ইথিক্যাল হসপিটালিটির সব বিষয়গুসলোই অর্ন্তভূক্ত থাকবে। ক্রাউডফান্ডিং এর মাধ্যমে আমরা সবাই মিলে এ প্রজেক্টকে সফল করব।

হোটেল -১ এর লোকেশন সানসেট পয়েন্ট, লেবুর বন, কুয়াকাটা।

হোটেল – ২ এর লোকেশন জিরো পয়েন্ট, কুয়াকাটা।

হোটেল – ১ এর জমির পরিমান ২০০ শতক এবং হোটেল – ২ এর জমির পরিমান ৩৩ শতক

আপনি একটি ওনারশিপ ক্রয় এর মাধ্যমে দুটি জমির মালিকানা অর্জন করবেন, এর মানে দাড়াচ্ছে প্রথম হোটেল এর জমি এবং দ্বিতীয় হোটেল এর জমি দুই জায়গা থেকেই আপনি জমির সাফ-কবলা পাবেন। অর্থ্যাৎ আপনি ১ টি ওনারশিপ ক্রয়ের মাধ্যমে দু’টি হোটেলের মালিকানা অর্জন করবেন।

টোটাল জমির পরিমানকে টোটাল ওনার সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে যে পরিমান জমি আসে তা প্রত্যেক ওনারকে সাফ-কবলা করে দেওয়া হবে।

কন্সট্রাকশন এরিয়া থেকেও পাবেন, জমির মত একই পদ্ধতিতে কন্সট্রাকশন এরিয়া শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।

দুটি জমিতে হোটেল এর জন্য আনুমানিক মোট ২ লক্ষ ৪১ হাজার ৫০০ স্কয়ার ফিট।

হোটেল – ১ এ প্রাথমিক অবস্থায় রেস্টুরেন্ট এবং থাকার জন্য কয়েকটি রুম করা হবে খুবই ছোট পরিসরে, এরপর হোটেল ২ এর কাজ শুরু হবে। এটা শেষ হবার পর হোটেল ১ এর মূল কনস্ট্রাকশন কাজ শুরু হবে। হোটেল-২ এর অপারেশন শুরু হবে ২০২৭ সালে, এবং হোটেল – ১ স্বল্প মাত্রায় অপারেশন শুরু হবে ২০২৪ সালে, ফুল অপারেশন ২০৩০ সালে।

হোটেল ২ এর লোকেশন সানসেট পয়েন্টে, যেখানে প্রতিনিয়ত লোক যাচ্ছে। কিন্তু এই জায়গাটিতে ভাল কোন রেস্টুরেন্ট অথবা থাকার জায়গা নাই। সুতরাং আমরা যদি এখানে একটা মানসম্মত রেস্টুরেন্ট করতে পারি তাহলে ভাল চলবে, পরিচিতি বাড়বে, এবং আমাদের শেয়ার হোল্ডারগন এখানে গিয়ে এখন থেকেই কিছু সুযোগ সুবিধা পাবেন, এবং এই উদ্যোগ নি:সন্দেহে আমাদের অগ্রযাত্রাকে আরো বেশি সহজ করে তুলবে।

কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে আমাদের হোটেল ২ এর লোকেশন প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার দুরে। এবং এই রাস্তাটা এখন পর্যন্ত পাকা হয়নি। সুতরাং ঘুরতে যায়ওয়ার জন্য অনেকেকে গেলেও থাকার জন্য ব্যাপক ট্রান্সপোর্ট ব্যবাস্থা এখনো এখানে শুরু হয়নি, এছাড়া প্রজেক্ট ২ এর জাযগার পরিমান অনেক বড়, এখানকার নির্মান খরচ এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সহ প্রজেক্ট বাস্তবায়ন এ সময় এবং খরচ দুই ই বেশি হবে।
সে তুলনায় হোটেল ১ এর লোকেশন জিরো পয়েন্ট এর কাছাকাছি হওয়া এখানে ক্রাউড বেশি, রাস্তার বা ট্রান্সপোর্টেশন এর প্রবলেম এখানে নেই। এখানে জায়গার পরিমান ও কম সুতরাং প্রজেক্ট এর খরচ ও সময় কম লাগবে। এবং দ্রুত এ হোটেল এর কাজ সম্পাদন করে আমরা হোটেল এর কার্যক্রম শুরু করতে পারব বিধায় হোটেল ১ এর কাজ আগে করা হবে।

উমম, না বিষয়টি এমন নয়। কারন হোটেল ২ এর লোকেশন এ যাবার জন্য রাস্তার কাজ চলমান, আশা করছি আগামী ২/৩ বছরের মধ্যে রাস্তার কাজ পরিপূর্ণ ভাবে শেষ হয়ে যাবে, এবং এই লোকেশন এর আরো কিছু ভবিষ্যত সম্ভাবনা আছে,

ক) হোটেল ২ এর লোকেশন অপেক্ষাকৃত একটু শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশ, যা অনেকের কাছে আকর্ষনীয় হবে।

খ) এখান থেকে ফাতরার বন তথা সুন্দরবন খুবই কাছে।

গ) এখানে ব্যালকনিতে বসেই সূর্যাস্ত উপভোগ করা যাবে।

ঘ) ভবিষ্যতে এখানে একটি জেটি করার প্লান রয়েছে সরকারের এবং রাস্তার কাজ শেষ হলে এখান থেকে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিকল্প রাস্তা দিয়ে আরো ভাল হবে।

ঙ) তিন নদীর মোহনা থেকে ফাতরার বনের সাথে পরবর্তীতে গভরমেন্ট এর একটি ঝুলন্ত ব্রিজ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

চ) আমাদের প্রজেক্ট ২ এর পাশে ভারতের তাজ গ্রুপ ও বাংলাদেশের ওয়েস্টিন গ্রুপ মিলে একটি যৌথ প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে, তাছাড়া এখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীরও একটা প্রজেক্ট রয়েছে।

 

সব মিলিয়ে হোটেল ১ এর লোকেশন ফিউচার এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ লোকেশন হয়ে উঠবে আবাসিকের জন্য। আর বর্তমান সময়ে সী-ফুড ইনজয় করার জন্য একটি মানসম্মত খাবার হোটেল এ জায়গাটিতে খুবই ব্যবসা সফল হবে। উপরোক্ত সবকিছু বিবেচনায় হোটেল ১ এই মুহুর্তে একটি রেস্টুরেন্ট এবং স্বল্প আকারে থাকার ব্যবস্থা (কয়েকটা কটেজ/ ভিলা) এবং হোটেল ২ এর কাজ আগে শুরু করার প্লান রয়েছে।

জ্বী, জমি আমাদের কোম্পানির চেয়্যারম্যান মহোদয় এর নামে রেজিস্ট্রেশন এবং মিউটেশন করা আছে। এবং কোম্পানির নামে উক্ত জমি ট্রান্সফার করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

Sunset Kuakata Hotel & Resort Ltd নামে কোম্পানির নিজস্ব ব্যাংক একাউন্টে (20506470100011511) ইসলামী ব্যাংক আফতাবনগর উপশাখায়) নিজ হাতে জমাদিন, অথবা অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ট্রান্সফার করে দিন, অথবা অফিসে এসে একাউন্টেন্ট এর নিকট জমা দিয়ে আপনার মানিরিসিট গ্রহন করুন, অন্যথায় কোম্পানি দায়ী থাকবে না।

তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই যে কোম্পানি হোটেল করতে পারল না, তখন আপনার মালিকানার জমি আপনি কোম্পানির কাছেই বিক্রি করে দিতে পারবেন, অথবা বাইরে বিক্রি করে দিতে পারবেন। অথবা রেখে দিতে পারেন জমির মূল্য বৃদ্ধি পেলে বিক্রি করার জন্য। জমি যদি আপনার নিজের নামে রেজিস্ট্রি থাকে কোন না কোন সময় আপনি তার ভ্যালু পাবেনই।

জ্বী অবশ্যই পারবেন। সেক্ষেত্রে পুর টাকাটা ফেরত পাবেন না। একাউন্ট ক্লোজিং ও সার্ভিস চার্জ বাবদ টোটাল জমাকৃত টাকার ১৫% কেটে রেখে বাকি টাকা আপনাকে ফেরত প্রদান করা হবে।

প্রতি রুমের বিপরীতে ৩৬ টি মালিকানা বরাদ্দ করা হবে। সেক্ষেত্রে, প্রাথমিক ইঞ্জি: প্ল্যাণ অনুযায়ী আমাদের ২ টি প্রজেক্ট মিলিয়ে রুম সংখ্যা হবে প্রায় (২০০+২৩৭)=৪৩৭টি। অর্থাৎ শেয়ার সংখ্যা হতে পারে ১৪,৪০০টি। তবে, এটি চূড়ান্ত রুম সংখ্যার উপর নির্ভর করছে।

জমির মূল্য এবং কন্সট্রাকশন এর খরচ মিলিয়ে শেয়ার প্রাইস নির্ধারন করা হয়েছে। এর বাইরে আর কোন খরচ নেই।

জমির রেজিষ্ট্রেশন খরচ কোম্পানী বহন করবে।

জমির মিউটেশন খরচ শেয়ার হোল্ডার বহন করবে।

প্রচলিত আইন অনুযায়ী এ ধরনের রিয়েলস্টেট প্রজেক্ট এ শেয়ার প্রতি জমির পরিমান কম হওয়ার কারনে তা অচিহ্নিত অবস্থায় থাকে।

প্রতি শেয়ারের জন্য ৫০ হাজার টাকা।

অবশ্যই, পারবেন। বুকিং মানি দেওয়ার পর।

অবশ্যই পাবেন, তবে নিয়ম অনুযায়ী ১৫% সার্ভিস চার্জ বাবদ কেটে রেখে বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

বিভিন্ন সময়ে কোম্পানির প্যাকেজ ও অফার অনুযায়ী।

হ্যা, এককালীন পরিশোধে ডিসকাউন্ট আলোচনা সাপেক্ষে

জ্বী অবশ্যই আছে। আমাদের প্যাকেজগুলি তে এ সুবিধা অলরেডি দেওয়া আছে।

জ্বী অবশ্য্যই, এককালীণ পেমেন্ট এ আপনি সর্বোচ্চ ডিসকাউন্ট পেতে পারেন।

প্রত্যেক মালিকানার বিপরীতে সর্বমোট ১.৬২ অজুতাংশ জমি এবং বিল্ড এরিয়া থেকে ১৫ স্কয়ারফিট সাফ-কবলা দলিল প্রদান করা হবে। (প্যাকেজ অনুযায়ী)

লোকেশন-১ এ জমি পাবেন ১.৩৯ অযুতাংশ এবং বিল্ড এরিয়া পাবেন ৬.৯৪ ষ্কয়ার ফিট।
লোকেশন-২ এ জমি পাবেন ০.২৩ অযুতাংশ এবং বিল্ড এরিয়া পাবেন ৫.৫৬ ষ্কয়ার ফিট।
(উল্লেখ্য ১০০ অযুতাংশ = ১ শতাংশ)

একটি মালিকানা কিনলে আপনি ক) হোটেলের একটি স্টান্ডার্ড রুম এর ১০ দিনের এক্সেস পাবেন। আপনি চাইলে আপনি বা আপনার ফ্যামিলি বা বন্ধুবান্ধব এই ১০ দিন হোটেলে ফ্রি থাকতে পারবেন, আর যদি না থাকেন তাহলে এই ১০ দিনের হোটেল এর ভাড়া বছরান্তে প্রফিট হিসাবে পাবেন, খ) হোটেলের অন্যান্য সার্ভিস থেকে যে ইনকাম হবে তার একটা অংশ (টোটাল ইনকাম থেকে শেয়ার প্রতি যা আসে) আপনি প্রফিট হিসাবে পাবেন।

ধরুন একটা হোটেল এ ১০০ টি রুম আছে, বছরের সব দিনগুলি (৩৬৫) দিন যদি ১০০ রুমেই গেস্ট থাকে তাহলে সেটাকে বলা হবে ১০০% অকুপাইড।

ধরুন হোটেল এর রুম ৬০% অকুপাইড হল, আর আমাদের রুম হল ১০০, বছর শেষে রুম ভাড়া থেকে আমাদের ইনকাম এল ১০ কোটি টাকা, তাহলে প্রতিরুমে প্রতিদিনের ভাড়া আসে = ১০ কোটি / ১০০ রুম / ৩৬৫ দিন = ২৭৩৯ টাকা (প্রতিটি রুমের দৈনিক ইনকাম) X ১০ দিন (প্রতিটি শেয়ার এর জন্য আপনি পাচ্ছেন ১০ দিনের ইনকাম) = ২৭৩৯৭ টাকা। সাথে অন্যান্য সার্ভিস থেকে প্রাপ্ত ইনকাম লভ্যংশ।

জ্বী আছে। রুম ভাড়ার বাইরেও ফুড কর্নার, কমিউনিটি হল ইন্টারটেইনমেন্ট জোন, এবং অন্যান্য হসপিটালিটি সার্ভিস থেকে আয়ের উৎস আছে।

টোটাল যে আয় হবে সেটাকে টোটাল শেয়ার সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে প্রতি শেয়ারের বিপরীতে যেটা আসে সেটা প্রদান করা হবে।

সরি, একটু ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে, উপরের দেখান পদ্ধতিতে প্রফিট টা ভাগাভাগি করে আমরা সবাই নিব, আর প্রফিট আসবে নেট ইনকাম থেকে সর্বমোট খরচ বাদ দেওয়ার পর। আশাকরি ভুল বুঝাবুঝি আর নাই

টাকা লাগবে, ন্যাশনাল আইড কার্ড লাগবে বা গ্রহণযোগ্য পরিচয়পত্র এবং নমিনির তথ্য।

আপনার নিজের নামে জমির সাফ-কবলা দলিল এবং সানসেট কুয়াকাটা হোটেল এন্ড রিসোর্ট এর সাথে জয়েস্ট ভেঞ্চারে হোটেল নির্মান ও তা পরিচালনার একটা চুক্তিপত্র। এই চুক্তিপত্রে হোটেল থেকে আপনি কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন তার সবকিছু বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ থাকবে।

অবশ্যই পারবেন (ক্লিক হেয়ার টু ডাউনলোড)

আপনাার শেয়ার মূল্য পরিশোধ হলে রেজিস্ট্রি দেয়া হবে।

টাকা যদি ব্যাংক একাউন্ট এ জমাদেন তাহলে অবশ্যই আপনার কাছে স্লিপ থাকবে, ক্যাশ জমা করলে মানি রিসিট নিয়ে নিন। আপনি যে কোম্পানিকে টাকা দিচ্ছেন এটা তার ডকুমেন্ট। একই সাথে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করতে চাইলে প্রথম দিনেই আপনার সাথে একটা ডিড অফ এগ্রিমেন্ট হবে। যেখানে আপনার নিকট থেকে কি পরিমান টাকা কত কিস্তিতে নেওয়া হচ্ছে এবং এর বিনিময়ে আপনি কিভাবে কোন সময়ে কি পাবেন তারও বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। সুতরাং আপনার ইনভেস্টমেন্ট নিরাপদ!

২০২৪ সালে হোটেল ২ এ আমাদের রেস্টুরেন্ট এবং থাকার জন্য কয়েকটি রুম করার প্লান, এবং এ বছরেই হোটেল ১ এর কন্সট্রাকশন শুরু হবে, ২০২৭ এ হোটেল ১ এর কাজ শেষ হবে এবং ২০৩০ এর মধ্যে হোটেল ২ এর কার্যক্রম শেষ করতে পারব বলে আশা করছি।

যদি কোন কারনে প্রজেক্ট ঝুলে যায় তাহলে ব্যাংক ফাইনান্স ও ইনভেস্টরদের ইনভেস্টমেন্ট নেওয়ার মাধ্যমে প্রজেক্ট এগিয়ে নেওয়া হবে। একই সাথে যেসকল শেয়ার হোল্ডার শেয়ার এর মুল্য সময় মত পরিশোধ করতে ব্যর্থ হবে তাদেরকে নোটিশ প্রদানপূর্বক তাদের টাকা ফেরত দিয়ে দেয়া হবে।

হোটেল ১ এ আনুমানিক ২০০ টি এবং হোটেল ২ এ ২৩৭ টি স্টান্ডার্ড রুমের সমপরিমান রুম হবে। (একটি স্টান্ডার্ড রুম এর জন্য ধরা হয়েছে ৩৫০ স্কয়ারফিট এর সমপরিমান জায়গা); তবে এটা ফাইনালি ইঞ্জি. প্ল্যানের উপর নির্ভর করছে।

হ্যাঁ, এটা আমাদের দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত। এবং এই সমুদ্র সৈকত থেকে একই সাথে সুর্য উদয় এবং সুর্যাস্ত দেখা যায়। যার নজীর পৃথিবীর খুব কম সমুদ্র সৈকত এ আছে। তাছাড়া, কুয়াকাটার উন্নয়ন ও পর্যটনকে বিকাশমান করতে সরকারের বিস্তর পরিকল্পনা রয়েছে। যেমন: রেললাইন, বিমানবন্দর, ফোরলেন রাস্তা। পায়রা বন্দর ও পদ্মা সেতু নির্মাণের পর কুয়াকাটাতে আগের চেয়ে প্রায় ৫০% পর্যটক বেড়ে গেছে।

মাস্টার প্লান প্রনয়ন, যার মধ্যে রয়েছে টুরিস্ট জোন, আবাসিক জোন, বিমান বন্দর, সেতু, রেললাইন, সমুদ্র বন্দর, তাপ বিদ্যুত কেন্দ্র, সুন্দর বন ভ্রমন সহজ করার জন্য জেটি, ফাতরার চর ও তিন নদীর মোহনার সাথে সংযুক্ত ঝুলন্ত সেতু ইত্যাদি।

প্রথম কন্ডিশন অবশ্যই আপনার শেয়ার এর মুল্য আগে পরিশোধ করতে হবে, দ্বিতীয় কন্ডিশন হোটেল এর কার্যক্রম শুরু হতে হবে। এক্ষেত্রে ধরুন হোটেল ১ এর কাজ আগে শুরু হবে, এবং হোটেল ২ এর কাজ পরে, সুতরাং যারা আগে শেয়ার ক্রয় করবে হোটেল ১ এর কাজ শেষ হলে সেখান থেকে যে ইনকাম হবে তার অংশ তারা পাবে। যারা পরে শেয়ার ক্রয় করবে তারা পরে পাবে।

জ্বী অবশ্যই পারেন, সেক্ষেত্রে জমি রেজিস্ট্রি দেওয়ার সময় এক দলিলে দুজনেই নাম অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

জ্বী আছে। আমাদের সন্মানিত চেয়্যারম্যান মহোদয়গন কুয়াকাটতে ম্যানগ্রোভ ইকো রিসোর্ট নামে এ ধরনের একটি প্রজেক্ট করেছেন। যার কাজ চলমান। এছাড়াও তিনি আরো কয়েকটি হোটেল প্রজেক্ট এর সাথে জড়িত আছেন যেগুলি সাকসেসফুললি পরিচালিত হচ্ছে। অন্যান্য পরিচালকগণের রিয়েল এস্টেট ও হোটেল ব্যবসায় ব্যাপক ধারণা রয়েছে।

পারবেন, সেক্ষেত্রে তিন উক্ত প্যাকেজ এর এ সুযোগ সুবিধা বা মর্যাদা পেতেন সেটা হারাবেন, এবং একজন স্টান্ডার্ড শেয়ার হোল্ডার হিসাবে বিবেচিত হবেন।

অসুবিধা: একটা প্যাকেজ এর থেকে আরেকটি প্যাকেজ এর মুল্য বেশি।
সুবিধা: একটা প্যাকেজ থেকে আরেকটি প্যাকেজ এর শেয়ার সংখ্যা বেশি, শেয়ার প্রতি মুল্যেও কিছু কম, মর্যাদা এবং রুমে থাকার জন্য রুমের মানের ও কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন: ব্রোঞ্জ শেয়ার হোল্ডার থাকতে পারবেন স্টান্ডার্ড রুমে, সিলভার: এক্সিকিউটিভ রুমে, গোল্ড: সুইট, প্লাটিনাম: সুইট/ভিলা

এখনো হয়নি, তবে কাজ চলমান, আমরা মরফ স্টুডিও এর নিকট থেকে খসড়া প্লান নিয়েছি। এবং “ওএমএ” এর নিকট থেকেও খসড়া প্লান চেয়েছি। যে প্লানটি বেশি পছন্দ হবে তার উপর ভিত্তি করে ডিজাইন এবং প্লান ফাইনাল করা হবে।

জ্বী আছে। আমারা পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখেছি।

অবশ্যই আছে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন প্লিজ।

বস্তুত আপনার সুবিধার জন্য আমরা কিস্তি সিস্টেম করেছি। আপনি চাইলে পুরা টাকাটা এককালীন ও দিতে পারেন। এজন্য কিছু এক্সট্রা ডিসকাউন্ট ও পেতে পারেন।

আমাদের এই হোটেল এন্ড রিসোর্ট প্রজেক্ট থেকে কোন প্রকার আন-ইথিক্যাল সার্ভিস প্রদান করা হবে না। সুতরাং যে মুনাফা হবে সেটা সম্পুর্ন হালাল মুনাফা।

দেখুন অল্টারনেটিভ ইনকাম সোর্স বলতে আমরা এমন একটা ইনকাম সোর্স বুঝাচ্ছি যেটা আপনার মেইন ইনকাম সোর্স এর বাইরে, এখানে আপনাকে শুধু ইনভেস্ট করলেই হবে, প্রতিদিন সময় করে সময় দিতে হবেনা। ইনভেস্টমেন্ট এর বিপরীতে প্রতিবছর এখান থেকে উপার্জিত মুনাফা আপনি পেয়ে যাবেন।

প্লিজ আপনারা একটু ফাইনাল করেন, আপনারা কতগুলি শেয়ার কিনতে চান, এবং একদিন অফিসে আসুন, আপনাদের সাথে কথা বার্তা বলে যতটুকু সম্ভব আপনাদের জন্য ডিসকাউন্ট এর ব্যবস্থা করার ব্যবস্থা করা হবে।

শুধু মাত্র রুম ভাড়া টা ফ্রি পাবেন। অন্যান্য সকল সার্ভিস এর জন্য পে-মেন্ট প্রযোজ্য।

আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩ ধরনের রুম থাকবে এবং ভাড়াও ভিন্ন থাকবে। সর্বনিম্ন ৫০০০/- থেকে ২৫০০০/- টাকা পর্যন্ত ভাড়া হবে।

হ্যা,
স্ট্যান্ডার্ড রুম ৩৫০ ষ্কয়ারফিট,
এক্সিকিউটিভ স্যুইট ৭০০ ষ্কয়ারফিট,
লাক্সারি স্যুইট ১০৫০ ষ্কয়ারফিট,
ভিলা/ কটেজ ২০০০-২৫০০ ষ্কয়ারফিট।